- Minimum quantity should 20 of "হিমসাগর বা খিরশাপাত আম"
-
আম ফজলী
৳ 95 -
আম্রপালী আম
৳ 90আম্রপালি নাবি জাতের একটি আম। উৎকৃষ্ট এবং উচ্চ মানসম্মত এ আমটি শংকর
জাতের। উত্তর ভারতের লক্ষনৌ অঞ্চলে দুসেহরী এবং নীলম এ দুইটির মাঝে শংকরায়ণ
ঘটিয়ে আম্রপালির জন্ম৷ ফলটি দেখতে লম্বাটে, নিম্নাংশ অনেকটা বাঁকানো৷
পোক্ত অবস্থায় ত্বকের রং সবুজ, পাকলে ঈষৎ হলুদ রং ধারণ করে৷ ত্বক মসৃণ,
খোসা পাতলা৷ খোসার রং কমলা, অত্যন্ত রসাল, সুস্বাদু এবং সুগন্ধযুক্ত আমটিতে
কোনো আঁশ নেই৷
বাংলাদেশে বর্তমানে অন্যতম জনপ্রিয় আম হচ্ছে আম্রপালি৷ এ গাছে প্রচুর ফল
ধরে এবং প্রতি বছর ফল আসে৷ বাংলাদেশের প্রায় সব জেলাতেই এই জাতের আম চাষ হচ্ছে৷
তবে রাজশাহীরটা অতুলনীয়, আমি আর কি বলব খেয়ে দেখলেই বুঝবেন। -
গোপালভোগ আম
৳ 80মধু মাসের অন্যতম একটি ফল আম। আর আমের নাম মুখে নিলেই অবধারিত ভাবে চলে আসে রাজশাহীর নাম। বাংলাদেশে উৎকৃষ্ট জাতের আমগুলোর মধ্যে গোপালভোগ অন্যতম। দেশের প্রায় সব জেলাতে গোপালভোগ আম কমবেশী ফলে তবে রাজশাহীর গোপালভোগ লা জবাব।
তবে কিছু অসাধু চক্রের কারনে সাধারণ মানুষ রাজশাহীর গাছ পাকা গোপাল ভোগের স্বাদ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। অধিক মুনফার আশায় রাসায়নিক স্প্রে কিম্বা কার্বাইডে অপরিপক্ক আম অগ্রিম পাকিয়ে বাজারজাত করছে।আবার সে আমে ফরমালিন মিশিয়ে সংরক্ষণ করছে। এতে শুধু আমের স্বাদ ও গুণাগুনই নষ্ট হচ্ছে না বিশেষজ্ঞদের মতে এ আম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
কোন প্রকার রাসায়নিক সংস্পর্শ ছাড়া গাছ পাকা গোপালভোগ আম গত কয়েক বছর থেকে সুনামের সাথে সরবরাহ করছি। পরখ করতে চাইলে অর্ডার দেন
গাছপাকা আম পৌছে যাবে আপনার দোরগোড়ায়। -
Sale!
চাঁপাইনবাবগঞ্জ আম রূপালী
৳ 80সর্বনিম্ন অর্ডার ১০কেজি
-
Sale!
চাঁপাইনবাবগঞ্জ গোপাল ভোগ আম ১০ কেজি
৳ 800সর্বনিম্ন অর্ডার ১০কেজি
-
ল্যাংড়া আম
৳ 80ল্যাংড়া:
দ্যা কিং অফ ম্যাংগোজ। আমের রাজা বলা হয় যাকে তার নাম
ল্যাংড়া। একজন সফল রাজার যে সব গুনাবলী থাকা দরকার সব আছে এতে। স্বাদে
ঘ্রানে অনন্য। যে আমের তুলনা অন্য কোন আমের সাথে করা যায়না। নামটা ল্যাংড়া
হলেও্ কিন্ত আমটা মানুষের মত ল্যাংড়া নয়। আটি ছোট ও পাতলা, খোসা খুব পাতলা,
রসালো। গায়ে শুধুই মাংশ। স্বাদ অসাধারন।সঠিক স্বাদ এবং পরিপক্ক আম খেতে
চাইলে ১৫-২০ জুন এর পরে খেতে হবে। সম্পুর্ন বিষ মুক্ত সঠিক স্বাদ গ্রহণ
করতে হলে আজই অর্ডার করুন -
হিমসাগর বা খিরশাপাত আম
৳ 85প্রতি কেজি ৭০ টাকা, সর্বনিম্ন অডার ২০ কেজি